অতনু প্রামাণিক
শব্দ থেকে
সময় হয়তো শব্দ।পাখি ও কি শব্দ?
নিষেধ অস্ত এত কসরতের
এতটাই রং হয়েছে উন্মাদ
তবু আমি কবিতার,কবি থেকে ভূমিকার
নিছক অম্ল।ও প্রহর ও জিজ্ঞাসা ও
কঠিণ বৃত্তি
তুক রেখেই সন্ধ্যারা,ওদের মুকুলেরা
আহা যত শিখুক,শেখানোই গন্ধের মাশুল
নয় অনেক অথচ
যাত্রা
ধূসুরী কি বোলান বুলি!
কি পরাণমুখ নুপুরানো লুডো
দু-চারটে রাস্তাতক খন্ডক
পরিচিত ঐ পরিচিতির মুখস্ত
দুপুর,সাইরেনে সুরুৎ
শুধুই রক্তের,টগবগ হুম কত ছোটই
কতই বলা ধূলোবালি
যে বেড়াই রাজনীতি,যা ঘৃণার যত
না কারমতো কারুর কামরুল কারুর বোঝা
এমন পা-টানা মস্তি
ঘোড়াসর্বস্ব
এ আরো ছক তথাপি
শুণ্যতাই শুভ্র বলেছেন
যারাই ক্যামন বিলাপ,কত রাত
ক্ষণিক না বিরুদ্ধ বাতাসা
জুড়েই যায় কি ত্রিপলচোরা
কত মিথ্যে মেটেরঙা ঝুমুর
ঝুমঝুম রবে লুটিয়া
ওরাও শাণিত সেক্সুয়াল
জুটে ঠিক ঠিকই খেয়াতোরা
দানী অশ্বের ছুটে চড়াই
বিকার
ঠনঠনে হায় কণ্ঠ তৎপর
চরণ বেশ বলা অপর ছাড়েনা
প্রভু কৃপা সিদ্ধ না সত্য অসময়
তারিখি বিচুটে বটুয়ারানি
তাপ থাকি থাকাও অবৈধ
পার না করি অহল্যা
অ অচেনা মুখ্য বিষয়ত টহল
শিকার আমি সন্তান
জুজুস্বীকারী।ক্যামন উল্টে চলা
চলাচল,কি না পাই দরোজা
কত খুলুক এমন বিলোপ
সুফিয়ান
বসা অতিক্রান্ত যৌন,জনতার ক্রল
করাউ একপ্রকার উন্নয়ন,অধোমুখের আবশ্যিক
যাই পথের পিছল গুদেসন্দেহ
হা মখমলি হে রাসূল বিশেষ প্রকার রেখেউ সম।
অসীম কাটা পেয়ারে না পেয়ারে তূণ অন্তত
ক্ষরণ আয়তাকার এমন আয়নায় কিছু,
কতকটা রিডভাঙা বন্দী অজস্রতা মিশুক চিৎকার
থকথকে কাঠির কালো স্তৈন্য
যে বেহালা রাতপ্রতি চরম দিন দায়িত্ববান মুরুব্বি
মুডেড চাদরের ঘন চ্ছটায় অরক্ষক বক্ষ
আলতো।আরো চাহিদাও বাড়ে… দ্যাখো
দেখে বাড়ছে কত আজীবন,
বেলী রেখে এ শুরু ওমসমস্ত
কতবেসিন ধোয়া পিছন,কত জলপান
হামলা কিচোখ এমন বিন্দুর সিন্ধু
আমি অপরূপ সভ্যতা হে দাস ক্রীড়াতক ছোঁও
ছ্যাঁচো এ বিকার তুমি রেখা, দাওয়াত-ই-আলি।
তুমুল
Social Media Comment